To be announced
Weight :
চিড়া আমাদের গ্রাম-বাংলার বেশ পরিচিত একটি খাবার।শরীরকে ঠান্ডা রাখতে এবং পেটের নানা বিধ সমস্যা উপষোমে চিড়া ভূমিকা অপরিসিম।চিড়া হলো একটি পুষ্টিগুণ সম্পুর্ন আদর্শ খাবার।আউশের লাল চিড়াতে রয়েছে অধিক পরিমাণকার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং বেশ কিছু ভিটামিন ও খনিজ উপাদান।
চিড়া (chira) এর উপকারিতাঃ-
১। সহজ পাচ্য খাবার।
২। এতে আঁশের পরিমাণ কম থাকায় ডায়ারিয়া, কোলাইটিস সহ অন্ত্রের প্রদাহজনিত সমস্যা প্রতিরোধে সহায়ক।
৩। কিডনি রোগীর জন্য বেশ উপযোগী।
৪। চিড়া ভেজা অথবা শুকনা উভয় অবস্থায় গ্রহণ করা চিড় পেট ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
৬। কম কোলেস্টেরসল যুক্ত একটি খাবার।
৭। চিড়ার পাশাপাশি চিড়া ভেজানো পানিও বেশ উপকারী।
৮। এটি কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং বেশ কিছু ভিটামিন ও খনিজ উপাদানের ভালো উৎস।
৯। অনেকক্ষেতচিড় তাৎক্ষণিক শক্তি প্রদাণ করে।
১০। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করেদই-
#চিড়া-দই কিংবা দুধ-কলা দিয়ে চিড়া খাওয়ার প্রচলন বেশ পুরনো। পেটের সমস্যা দেখা দিলে অনেকসময় পরিবারের বড়রা চিড়া খাওয়ার পরামর্শ দেন। সকালের নাশতায় অনেক বাড়িতেই এই খাবারটি খাওয়া হয়।
#সকালে কিছু খেতে ইচ্ছে করছে না। পেট ভার লাগছে? এমনটা হলে সকালের নাশতায় রাখতে পারেন দই-চিড়া। এতে পেট ঠাণ্ডা থাকবে।
#দেহের জন্য প্রক্রিয়াজাত খাবার ক্ষতিকর। চিড়া প্রক্রিয়াজাত নয়। তাই এই খাবারের পুষ্টিগুণ থাকে অক্ষত। পাশাপাশি রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে চিঁড়ে।
#দ্রুত মেদ ঝরাতে ভাত, রুটির মতো কার্ব কিন্তু শরীরে শক্তির জোগান দেওয়ার জন্য কার্বোহাইড্রেট তো প্রয়োজন। এক্ষেত্রে ডায়েটে রাখতে পারেন দই-চিড়া।
#উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি থাকলে বিভিন্ন খাবার খাওয়া মানা থাকে। তবে বহু চিকিৎসকই পথ্য হিসেবে রোগীদের চিড়া খাওয়ার পরামর্শ দেন। তাই চিড়া খেলে ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার আশঙ্কা থাকে না। া্রযায়