আল্লাহ্‌ বলেন, 'মৌমাছি তার পেট থেকে বিভিন্ন রঙের পানীয় নির্গত করে, তাতে মানুষের জন্য রয়েছে সেফা।' (সুরা নাহল, আয়াত-৬৯)।

বাজারে যে মধুগুলো বিক্রি হয়, সেগুলোর বেশিরভাগই চাষ করা মধু । এতে ব্যবহৃত হয় বিভিন্ন ক্ষতিকারক রাসায়নিক এবং কীটনাশক। কিন্তু, আমাদের মধুতে নেই কোনো স্প্রে বা কৃত্রিম উপাদান। আমাদের মধু ১০০% প্রাকৃতিক, স্বাস্থ্যকর ও নিরাপদ।

১০০% খাঁটি মধু নিতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আমরা নিজে বিভিন্ন গ্রাম গন্জে গিয়ে চাক থেকে মধু সংগ্রহ করি। এবং তা ক্রেতাদের মাঝে বিনিয়োগ উপার্জন করার জন্য বিক্রি করি। যদি কেউ সরাসরি প্রাকৃতিক চাক থেকে মধু সংগ্রহ করে নিতে চান আমার ইনবক্সে মেসেজ করুআপনি জানেন কি?

মধুঃ

• রক্তচাপ কমাতে
• রক্তে চর্বির মাত্রা উন্নত করতে
• হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করতে
• সুস্থ কোষের মৃত্যু রোধ করতে সাহায্য করে।
• এভাবে হার্টের কার্যকারিতা এবং স্বাস্থ্যের উন্নতিতে মধু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
• আমাদের কাছে পাবেন প্রাকৃতিক চাকের মধু সহ বিভিন্ন ফুলের মধু।

মধু কিভাবে খেতে হয়?

নিয়মিত সকালে খালি পেটে মধু শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। প্রতিদিন সকালে ১-২ চা চামচ মধু সরাসরি খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করা যেতে পারে। তবে রোজ সকালে কুসুম গরম পানির সাথে ১ – ২ চা চামচ মধুর সঙ্গে হালকা লেবুর রস মিশিয়ে খালি পেটে পান করলে পেটের পীড়াসহ নানা স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়।

মধুর উপকারিতা

মধু রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-ভাইরাল বৈশিষ্ট্যের কারণে শীতে ঠান্ডা, ফ্লু, কাশি এবং গলাব্যথার সমস্যা দেখা দিলে তার চিকিৎসায় দারুণভাবে কার্যকরী মধু।মধু ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। অনিদ্রা, হাঁপানি, ফুসফুসের সমস্যা, অরুচি, বমিভাব, বুক জ্বালা রোধ করে। মধু দেহের ফ্যাট কমায়, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।

হালকা গরম পানিতে থাকা মধু উজ্জ্বল, পুষ্ট ত্বককে উন্নীত করতে সাহায্য করে। এটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ কর 

মধু যদি সঠিক পরিমাণে গ্রহণে হৃদ্‌যন্ত্রের স্বাস্থ্য বাড়াতে সাহায্য করবে। প্রাকৃতিক মধুর ব্যবহার রক্তে পলিফোনিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বাড়াতে সাহায্য করে, যা হৃদ্‌রোগ প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

মধুর সঙ্গে দারুচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে তা রক্তনালির সমস্যা দূর করে এবং রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০ ভাগ পর্যন্ত কমিয়ে দেয়। মধু ও দারুচিনির এই মিশ্রণ নিয়মিত খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।