To be announced
Weight :
শরীর ঠান্ডা রাখতে এবং সবচেয়ে পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণ, আঁশ-যুক্ত এবং আদর্শ খাবার হল যবের ছাতু।
তালবিনা (যবের ছাতু) / যব পিষিয়ে, দুধে পাকিয়ে তাতে মধু মিশ্রিত করলে তাকে তালবীনা বলা হয়।
আধুনিক গবেষণা এবং রসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাদীস অনুযায়ী যবের উপকারিতাসমূহ অপরিসীম। পাকস্থলী এবং অন্ত্রতে আলসারের রুগীদেরকে সকালের নাস্তায় রসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যামানায় উন্নত মানের ব্যবস্থা পত্র স্বরূপ তালবীনা প্রদান করা হত (যব পিষিয়ে, দুধে পাকিয়ে তাতে মধু মিশ্রিত করলে তাকে তালবীনা বলা হয়) এতে আলসারের প্রতিটি রুগী ২/৩ মাসের মধ্যে আরোগ্য লাভ করত। পুরাতন কোষ্ট কাঠিন্যের জন্য যবের দলিয়া থেকে উত্তম কোন ঔষধ পাওয়া মুশকিল।যবের ছাতু
১. দুই / তিন টেবিল চামচ যবের ছাতু এক গ্লাস নরমাল পানিতে দুই / তিন টেবিল চামচ মধু দিয়ে মিশিয়ে জুস বানিয়ে খাওয়া খুবই মজাদার।
২. ছাতু হিসেবেঃ সমপরিমাণ পানি দুধ বা দইয়ের সাথে মিশিয়ে । পরিমাণ মত চিনি, মধু বা গুড় মিশিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিতে হবে ।
৩. আত-তালবিনাঃ এক ভাগ যবের ছাতু পাঁচ ভাগ পানি বা দুধের সাথে মিশিয়ে চুলায় হালকা আঁচে জ্বাল দিয়ে তিন-চতুর্থাংশে কমে আসলে নামিয়ে ফেলার আগে পরিমাণ মত চিনি, মধু বা গুড় মিশিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।
৪. শিশু খাদ্যঃ চাল বা গমের সুজির পুষ্টিকর বিকল্প হিসেবে বাচ্চাদের রান্না করে খাওয়ানো যায়। আশঁ জাতীয় খাবার, ভিটামিন এবং মিনারেলের ঘাটতি মেটাতে উঠতি বয়সী শিশু-কিশোরদের জন্য পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবেওতালবিনার গুণাগুণ:
১. কোলেস্টেরল কমায়।
২. পেটের জ্বালা-পোড়া কমায়।
৩. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
৪. রক্তের সুগার ধীরে ধীরে বাড়ে, ফলে ডায়াবেটিক রোগের জন্য উপকারী।
৫. উচ্চ রক্তচাপ কমায়।
৬. কিডনি রোগীদের জন্য উপকারী।
৭. অসুস্থ, দুর্বল রোগীদের শক্তিদায়ক পথ্য হিসেবে।
৮. শিশুদের প্রয়োজনীয় আঁশ, আমিষ এবং খনিজ পদার্থ যোগান দেয়। ব্যবহার করা যায়।
এছাড়া যবের ছাতুতে আছে মালটোজ, গ্লুকোজ, স্যাকারিন, লেসিথিন, এল্যানটয়েন, এমাইলেস এবং ভিটামিন-বি পুষ্টি উপাদান।
১। আমাদের যবের ছাতু নিজস্ব তত্ত্বাবধানে বাছাইকৃত যবের দানা থেকে প্রস্তুতকৃত।
২। এতে যব বাদে অন্য কোন উপাদান সংমিশ্রিত নেই।
৩। সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে তৈরি এই যবের ছাতু।
৪। স্বাস্থ্যসম্মত ও সতর্কতার সাথে তৈরি বলে এতে পুষ্টিগুণ থাকে অক্ষুন্ন।
৫। আমাদের অন্যতম উদ্দেশ্য নিরাপদ, বিশুদ্ধ ও দেশীয় পণ্যের সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
তা দেওয়া হলো।