To be announced
Weight :
একেবারে নিজের বাসায় নিজো হাতে তৈরিকৃত দেশি গাভির দুধ থেকে সংগ্রহ করা ক্রিম এর কড়া জ্বালের ঘি।
ঘি আমাদের জন্য ঐতিহ্যবাহী এবং রাজকীয় একটি খাদ্য উপাদান। এটি সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি খাবার হিসেবে পরিচিত যে কারণে এটিকে সুপার ফুড বলা হয়। আমরা এই ঐতিহ্যবাহী উপাদানটি অন্যান্য খাবারের পুষ্টিগুণ ও স্বাদ বাড়াতে খেয়ে থাকি। কিন্তু এটি শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না সেই সাথে এতে রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকার।
ঘি (Ghee) বাঙালি রসনার এক ঐতিহ্যবাহী উপাদান। গরম ভাত অথবা ভর্তার সাথে একটুখানি ঘি খাবারের স্বাদকে বাড়িয়ে দেয় বহুগুণে। শুধু ভাত ভর্তাই নয়, পোলাও, কোরমা বা বিরিয়ানী থেকে শুরু করে মিষ্টান্ন সব ধরনের খাবার প্রস্তুতিতেই এর ব্যবহার লক্ষ্যনীয়। এটি মূলত এক দুগ্ধ জাত খাবার। দুধ থেকে ননী বা দুধের ক্রিম আলাদা করে তা জ্বাল দিয়ে তৈরি করা হয় এই খাবারটি। মাখনের সাথে এর একটি পার্থক্য হচ্ছে এটি রেফ্রিজারেটরে না রেখেও দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা যায়।
১। স্বাস্থ্যকর ফ্যাট জাতীয় খাবার।
২। এটি হজমজনিত সমস্যা দূর করে। পাশাপাশি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নিরসনেও ভূমিকা রাখে।
৩। মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ভূমিকা রাখে।
৪। হৃদস্বাস্থ্যের জন্য বেশ ভালো।
৫। এটি প্রদাহবিরোধী একটি খাবার।
৬। ত্বক ভালো রাখে। একই সাথে মুখের ঘা দূর করতে সাহায্য করে।
৭। ক্ষুধামন্দা দূর করতে ভূমিকা রাখে।
৮। আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রে এর বিশেষ ব্যবহার রয়েছে।
প্রতিদিন ঘি খেলে পুষ্টির ঘাটতি পূরণ হবে।
হজমশক্তি উন্নত হবে।
হাড়ের স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করে।
হাড়ের জয়েন্টে পুষ্টির যোগান দেয়।
মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
চেহারার সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি পায়।
ত্বক ও চুল ভালো রাখে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ দূর করে।
ঘি হজমশক্তি বৃদ্ধি করে।
আর্থ্রাইটিস অর্থাৎ জয়েন্টের ব্যথার সমস্যা দূর করে।
দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে।
শরীরে পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে।
মস্তিষ্কের কোষের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
দেহের কোষের কার্যকারীতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
হাড়ের ঘনত্ব বজায় রাখে এবং অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
ত্বকের কোষ উন্নত করতে সাহায্য করে এবং ত্বককে সতেজ ও মসৃণ করে
গর্ভাশয়ের ফাইব্রয়েড, গন্ধি ইত্যাদি রোগের ঝুঁকি কমায়।
রক্তে থাকা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
১। খাস ফুডের ঘি গরুর শতভাগ খাঁটি দুধ থেকে তৈরি।
২। বেস্ট কোয়ালিটির ক্রিম থেকে তৈরি।
৩। কোন ধরণের ডালডা বা ভেজালের মিশ্রণ নেই।
৪। ফুড কালার, ফ্লেভার বা কেমিক্যালের মিশ্রণ নেই।
৫। উৎপাদনের সময় বিশেষ ফর্মুলা মেন্টেইন করা হয়, ফলে কোয়ালিটি হয় সেরা।